banner

Sunday 29 July 2018

geometry definitions

>>জ্যামিতির মহা এপিসোড: সংরক্ষন না করলে পরে আর খুজে পাবেন না, পরীক্ষায় জ্যামিতি থেকে প্রশ্ন থাকেই ।
এক নজরে জ্যামিতির সকল সংজ্ঞা।
❑ সূক্ষ্মকোণ (Acute angle) : এক সমকোণ (90) অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।
❑ সমকোণ (Right angle) : একটি সরল রেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে এবং লম্বের দু’পাশে অবস্থিত ভূমি সংলগ্ন কোণ দুটি সমান হলে, প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ=90
❑ স্থূলকোণ (Obtuse angle) : এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে সথূলকোণ বলে।
❑ প্রবৃদ্ধকোণ (Reflex angle) : দুই সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ
অপেক্ষা ছোট কোণকে প্রবদ্ধ কোণ বলে। অর্থাৎ 360 > x 180 হলে x একটি প্রবৃদ্ধ
কোণ।
❑ সরলকোণ (Straight angle) : দু’টি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ
দুই সমকোণের সমান বা 180
❑ বিপ্রতীপকোণ (Vertically Opposite angle ) : দু’টি সরল রেখা পরস্পর ছেদ করলে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় এদের যেকোণ একটিকেতার বিপরীত কোণের
বিপ্রতীপ কোণ বলে।
❑ সম্পূরককোণ(Supplementary angle ) : দু’টি কোণের সমষ্টি 180 বা দুইসমকোণ হলে একটিকে অপরটির সম্পূরক কোণ বলে।
❑ পূরককোণ (Complementary angle) : দু’টি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ বা 90 হলেএকটিকেঅপরটির পূরক কোণ বলে।
❑ একাস্তরকোণ: দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।
❑ অনুরূপকোণ: দু’টি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরল রেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।
❑ সন্নিহিতকোণ: যদি দু’টি কোণের একটি সাধারণ বাহু থাকে তবে একটি কোণের অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে।
❑ ত্রিভূজ (Triangle): তিনটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভূজ বলে।
❑ সুক্ষ্মকোণীত্রিভূজ (Acute angle triangle ) : যে ত্রিভূজের তিনটি কোণই এক সমকোণ(90 0 ) এর ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ বলে।
❑ সুক্ষ্মকোণীত্রিভূজ (Obtuse angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সথূলকোণ বা এক সমকোণ অপেক্ষা বড় তাকে সথূলকোণী ত্রিভূজ বলে। কোণ
ত্রিভূজের একের অধিক সথূলকোণ থাকতে পারে না।
❑ সমকোণী ত্রিভূজ (Right angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ
তাকে সমকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজে একটির অধিক সমকোণ থাকতে পারে না। সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের একটিকে ভূমি এবং অপরটিকে লম্ব বলা হয়।
❑ লম্বকেন্দ্র
ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষ থেকে বিপরীত বাহুগুলির উপর তিনটি লম্ব সমবিন্দুগামী, এবং বিন্দুটির নাম লম্বকেন্দ্র(orthocenter)
❑ পরিবৃত্ত: তিনটি শীর্ষবিন্দু যোগ করে যেমন একটিমাত্র ত্রিভুজ হয় তেমনি তিনটি বিন্দু (শীর্ষ)গামী বৃত্তও একটিই, এর নাম পরিবৃত্ত।
❑ পরিকেন্দ্র: পরিবৃত্তের কেন্দ্র (যে বিন্দু ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় থেকে সমদূরত্বে স্থিত)।
❑ চতুর্ভুজ: চারটি রেখাংশ দিয়ে সীমাবদ্ধ সরলরৈখিক ক্ষেত্রের সীমারেখাকে চতুর্ভুজ বলে।
বিকল্প সংজ্ঞা: চারটি রেখাংশ দিয়ে আবদ্ধ চিত্রকে চতুর্ভুজ বলে।চিত্রে কখগঘ একটি চতুর্ভুজ।
❑ কর্ণঃ চতুর্ভুজের বিপরীত শীর্ষ বিন্দুগুলোর দিয়ে তৈরি রেখাংশকে কর্ণ বলে। চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয়ের সমষ্টি তার পরিসীমার চেয়ে কম।
❑ চতুর্ভুজের বৈশিষ্ট্যঃ চারটি বাহু, চারটি কোন, অন্তর্বর্তী চারটি কোনের সমষ্টি ৩৬০°।
❑ সামান্তরিক: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং বিপরীত কোণগুলো সমান (কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়) , তাকে সামান্তরিক বলে।
❑ আয়ত: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং প্রতিটি কোণ সমকোণ, তাকে আয়ত বলে।
❑ বর্গক্ষেত্র: বর্গক্ষেত্র বলতে ৪টি সমান বাহু বা ভূজ বিশিষ্ট বহুভূজ, তথা চতুর্ভূজকে বোঝায়, যার প্রত্যেকটি অন্তঃস্থ কোণ এক সমকোণ বা নব্বই ডিগ্রীর সমান।
❑ রম্বসঃ রম্বস এক ধরনের সামান্তরিক যার সবগুলি বাহু সমান কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়।
❑ ট্রাপিজিয়ামঃ যে চতুর্ভুজ এর দুইটি বাহু সমান্তরাল কিন্তু অসমান।
❑ বহুভুজ
(কারনঃ সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ) বহুভুজ নয়
(কারনঃ বক্র রেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ) বহুভুজ নয়
(কারনঃ সীমাবদ্ধ নয়)
যদি বহুভুজের সবগুলি বাহু ও কোণ সমান হয়, তবে সেটিকে সুষম বহুভুজ বলে।
বিপ্রতীপ কোণঃ কোন কোণের বাহুদ্বয়ের বিপরীত রশ্মি যে কোণ তৈরি করে, তা ঐ কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে ।
❑ গোলকঃ দুইটি পরস্পর বিপরীত রশ্মি তাদের সাধারণ প্রান্ত বিন্দুতে যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে সরল কোণ বলে ।
❑ প্রবৃদ্ধকোণঃ দুই সমকোণ থেকে বড় কিন্তু চার সমকোণ থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধকোণ বলে ।
❑ সমান্তরাল রেখাঃ একই সমতলে অবস্থিত দুটি সরল রেখা একে অপরকে ছেদ না করলে, তাদেরকে সমান্তরাল সরল রেখা বলে ।
❑ ছেদকঃ যে সরলরেখা দুই বা ততোধিক সরলরেখাকে ছেদ করে, তাকে ছেদক বলে ।
❑ অন্তঃকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণত্রয়ের সমদ্বিখন্ডকগুলো সমবিন্দু ।ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের অন্তঃকেন্দ্র।
❑ পরিকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের বাহুত্রয়ের লম্বদ্বিখন্ডকত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের পরিকেন্দ্র।
❑ ভরকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণ একটি শীর্ষবিন্দু এবং তার বিপরীত বাহুর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে মধ্যমা বলে। ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয় সমবিন্দু । ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের ভরকেন্দ্র।
❑ লম্ববিন্দুঃ ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় হতে বিপরীত বাহুর উপর অঙ্কিত লম্বত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের লম্ববিন্দু।
❑ সর্বসমঃ দুইটি ক্ষেত্র সর্বসম হবে যদি একটি ক্ষেত্র অন্যটির সাথে সর্বতোভাবে মিলে যায় । সর্বসম বলতে আকার ও আকৃতি সমান বুঝায় ।
❑ বর্গঃ আয়তক্ষেত্রের দুটি সন্নিহিত বাহু সমান হলে তাকে বর্গ বলে ।
❑ স্পর্শকঃ একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার যদি একটি ও কেবল ছেদবিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয় ।
❑ সাধারণ স্পর্শকঃ একটি সরলরেখার যদি দুইটি বৃত্তের স্পর্শক হয়, তবে বৃত্ত দুইটির একটি সাধারণ স্পর্শক বলা হয় ।
❑ আয়তিক ঘনবস্তুঃ তিন জোড়া সমান্তরাল আয়তাকার সমতল বা পৃষ্ট দ্বারা আবদ্ধ ঘনবস্তুকে আয়তিক ঘনবস্তু বলে ।
❑ ঘনকঃ আয়তাকার ঘনবস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা সমান হলে, তাকে ঘনক বলে ।
❑ কোণকঃ কোন সমকোণী ত্রিভুজে সমকোণ সংলগ্ন যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে ত্রিভুজটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক কোণক বলে ।
❑ সিলিন্ডার বা বেলুনঃএকটি আয়তক্ষেত্রের যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে আয়তক্ষেত্রটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক বেলুন বলে ।
❑বাহু :
❑ ত্রিভুজের বাহু = ৩টি,
❑ চতুর্ভুজের বাহু = ৪টি
❑ বৃত্তের বাহু = নাই,
❑ ঘনকের বাহু = ৮টি
❑ ঘনবস্তুর বাহু = ১২টি
❑ কিছু প্রাসঙ্গিক ইংরেজী শব্দ
Geometry-জ্যামিতি,
Point-বিন্দু্,
Line-রেখা,
Solid-ঘনবস্ত
Angle-কোণ,
Adjacent angle-সন্নিহিত কোণ,
Vertically opposite angles-বিপ্রতীপ
কোন,
Straight angles-সরলরেখা,
Right angle-সমকোণ,
Acute angle সূক্ষকোণ,
Obtuse angle- স্থুলকোণ ,
Reflex angle –প্রবিদ্ধ কোন,
Complementary angle-পূরক কোণ,
Supplementary angle-সম্পুরক কোণ,
Parallel line-সমান্তরাল রেখা,
Transversal-ছেদক,
Alternate angle-একান্তর কোণ,
Corresponding angle-অনুরূপ কোণ,
In-center – অন্ত-কেন্দ্র,
Circumcenter – পরিকেন্দ্র,
Centroid –ভরকেন্দ্র,
Orthocenter- লম্ববিন্দু,
Equilateral triangle-সমবাহু ত্রিভুজ,
Isosceles angle-সমদিবাহু ত্রিভুজ,
Scalene angle –বিষমবাহু ত্রিভুজ,
Right angled triangle- সমকোণী ত্রিভুজ,
Acute angled triangle-সূক্ষকোণী ত্রিভুজ,
Obtuse angled triangle-স্থুলকোণী ত্রিভুজ,
Congruent – সর্বসম,
Equiangular triangles-সদৃশকোণী ত্রিভুজ,
Quadrilateral- চতুভুজ,
Diagonal-কর্ণ,
Parallelogram- সামন্তরিক,
Rectangle-আয়তক্ষেত্র ,
Square-বর্গ, Rhombus-রম্বস,
       Measuration.        -পরিমিতি

Tuesday 9 January 2018

Die Group Verbs: Die নিয়ে যত জীবনমরন সমস্যা

Die নিয়ে যত জীবনমরন সমস্যা---
Die away - ধীরে ধীরে কমে যাওয়া এবং শেষে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া

Die out - ধীরে ধীরে কমে এক সময় বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া

Die down - শান্ত হয়ে যাওয়া বা বেগ কমে যাওয়া

Die by - দুর্ঘটনায় বা হঠাৎ মরা

Die of - রোগে মরা

Die off - পশুপাখি বা গাছপালার সংখ্যা ধীরে ধীরে কমে যাওয়া

Die for - দেশের জন্য বা ধর্ম বিশ্বাসের জন্য মরা

Die hard - আস্তে আস্তে অদৃশ্য হয়ে যাওয়া বা পরিবর্তন হয়ে যাওয়া।

কম্পিউটারের Function Key গুলোর গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজ

কম্পিউটারের Function Key গুলোর গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজঃ

F1 - কম্পিউটারে F1 key ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয় সাহায্যের জন্য। যে কোন প্রগ্রামের ক্ষেত্রেই সাধারণত F1 দিয়ে Help চাওয়া যায়।

Microsoft Word এর ক্ষেত্রে Shift+F1 চাপলে Format এর অপশন আসে। তাই Shift+f1 দিয়ে Formatting এর কাজ করতে পারেন।

F2 -  এই key দিয়ে বিভিন্ন ফাইল, ফোল্ডার বা আইকনের Rename করা যায়।

MS Word এর ক্ষেত্রে Ctrl + F2 চাপলে Print Preview দেখা যায়। আবার, Alt+Ctrl+F2 চাপলে Document Library ওপেন হয় যেখান থেকে আপনি কোন সেভ করা ফাইন ওপেন করতে পারেন।

এছাড়াও Boot করার সময় F2 key আপনার কম্পিউটারের BIOS setup এ নিয়ে যায়।

F3- এই key অনেক ব্রাউজার যেমন Google Chrome এবং Firefox এ Search Function চালু করে দেয়। অর্থাৎ ব্রাউজারে কিছু সার্চ করার জন্য F3 অথবা Shift+ F3 চাপলে সার্চ করার অপশন চলে আসে।

MS Word এর ক্ষেত্রে Shift+F3 চেপে Upper case থেকে Lower Case আবার উল্টাটাও করা যায়। মনে করুণ কিছু একটা লিখেছেন lower case এ, এরপর Shift+F3 চাপলে UPPER CASE হয়ে যাবে। এভাবে সিলেক্ট করে Case change করা যাবে ইচ্ছামত।

F4 - এই Key টা সাধারণত কোন Application বন্ধ বা close করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

Alt+F4 চাপলে কোন প্রোগ্রাম চালু করা থাকলে সেটা বন্ধ হয়ে যায়। মনে করুণ আপনি KM Player e গান শুনছেন এমন অবস্থায় আপনি যদি Alt+F4 চাপেন তাহলে প্লেয়ার বন্ধ হয়ে যাবে একদমই।
কিন্তু Ctrl+F4 চাপলে কোন প্রোগ্রামের শুধু একটা অংশ বন্ধ হয়ে যায়। যেমন, ব্রাউজার থেকে শুধু একটা Tab বন্ধ করার জন্য Ctrl+F4 চাপলেই যথেষ্ট।

F5 - এই Key বেশি ব্যবহৃত হয় Refresh করার জন্য।

MS Word এর ক্ষেত্রে F5 চেপে Open, Find এবং Replace এর অপশন আনা যায়।

PowerPoint  এ F5 চেপে Slideshow চালু করা যায়।

F6 - এই key চাপলে ব্রাউজারের Address bar এ চলে যাওয়া যায়। এরপর সেখানে কোন address লিখে সেখানে প্রবেশ করা যায়, বা কোন কিছু সার্চ করা যায়।

F7 - এই key চেপে MS Word এ Grammar এবং Spelling চেক করা যায়।

আবার Shift+F7 চেপে কোন word এর synonyms, antonyms এবং অর্থ জানা যায়।

 F8 - চেপে Windows PC কে Safe Mood এ ওপেন করা যায়।

F10 - চেপে কোন application এর Menu bar ওপেন করা যায়।

Shift+F10 আসলে মাউসের Right button এর বিকল্প। Shift+F10 চেপে রাইট বাটনের কাজ করা যায়।


F11 - key চেপে Full - Screen Mood চালু করা যায় আবার বন্ধ করা যায়।

F12- key চেপে MS Word এ Save As window ওপেন করা যায়। আবার, Ctrl+F12 চেপে যে কোন Document ওপেন করা যায়।

সাধারণভাবে F12 চেপে ব্রাউজারের Inspect Element ওপেন করা যায়।

আবার, অভ্র চালু থাকলে ভাষা পরিবর্তন করার জন্য F12 চাপতে হয়। 

Friday 27 October 2017

ENGLISH GRAMMAR: USES of ENOUGH

Do you know how to use enough???
Enough means sufficient. For example, I have enough money. It means I have sufficient money.
**'Enough' is used before nouns. For example,
I have enough money. He has enough time. (here, money, time are noun words. so enough is used before them)

**But 'enough' is used after adjectives. For example,

She is beautiful enough. He is good enough. (here, beautiful, and good are adjectives. So enough is used after the adjective words)

Now, test for you. please write the answers in the comment:

1) This baby is enough cute.
This baby is cute enough. (Which sentence is correct?)

2) My dream is enough big.
My dream is big enough. (Which sentence is correct?)

3) I have enough friends.
I have friends enough. (Which sentence is correct?)
So, write the answers now. Thanks.

Monday 16 October 2017

মেয়েরদের প্রকারভেদ

পৃথিবীতে আসলে তিন ধরণের মেয়ে আছে। ১ম টাইপ হচ্ছে মা-বাবার বাধ্য মেয়ে। এরা বড় হয় মা-বাবার আদরে, না চাইতেই এরা যেন সব পেয়ে যায়।কিন্তু  এদের রিলেশন বা সম্পর্ক করার কোন স্বাধীনতা থাকে না। এরা হচ্ছে পোষা পাখির মত, সবই পায়, শুধু ওড়ার স্বাধীনতা পায় না।
২য় আর একধরণ এর মেয়ে আছে, এদেরও সম্পর্ক করার অধিকার নেই। তেমন স্বাধীনতাও নেই। কিন্তু এদের মনের ভিতরে একধরণের কষ্ট বা একাকীত্ব থাকে। এর জন্য এরা কিছুটা স্বাধীনচেতা হয় বা নিজের জীবন নিয়ে সহজেই বাজী ধরে। পরিবারের সাথেও এক ধরণের দূরত্ব থাকে এদের।
৩য় টাইপের মেয়েদের বেশ স্বাধীনতা থাকে এবং সঙ্গী নির্বাচনেরও অধিকার এদের থাকে।
এখন কথা হল এই তিন ধরণের মেয়েদের মধ্যে যদি কেউ হয় আপনার পছন্দের মানুষ, তাহলে কীভাবে তার সাথে সম্পর্কে জড়াবেন??
তিন ধরণের মেয়ে যেহেতু তিন রকম তাই তাদের সাথে সম্পর্কও হয় তিন রকমের।
প্রথমেই ধরা যাক ৩য় টাইপ। এরা যেহেতু স্বাধীনতায় বড় হয়, এরা অনেক কিছু শিখতে পারে, অনেক মানুষ এর সাথে মিশে অনেক অভিজ্ঞতাও অর্জণ করে থাকে। তাই এরা বাস্তববাদী হয়। এরা সম্পর্কও করে বেশ বাস্তবতার ভিত্তিতে। তাই এদের সাথে সম্পর্ক করতে হলে বাস্তবতা মাথায় রাখতে হবে।এরা কিন্তু ইচ্ছা হলে আপনাকে বাদ দিয়ে একা থাকতে পারে, আবার অন্য কাউকে নিয়েও থাকতে পারে। এদের কাছে ভালবাসা হচ্ছে ভালোলাগা এবং ভালো থাকা।
২য় টাইপের স্বাধীনতা না থাকলেও এরা হয় জেদি। এরা সাধারণত কমিউনিকেশন প্রবলেম এ ভোগে। চাপা স্বভাবের হতে পারে, অথবা এরা এক জিনিস বোঝাতে অন্য জিনিস বোঝায়। নিজেকে সরাসরি প্রকাশ করতে পারে না, কিন্তু বিভিন্নভাবে নিজেকে প্রকাশ করতে চায়। এমন মেয়ের সাথে কীভাবে সম্পর্ক করবেন? এরা আসলে স্বপ্নময়ী। এরা কোন বিষয় নিয়ে স্বপ্ন দেখে গভীর আবেগ নিয়ে। এদের প্রেমেও থাকে গভীর আবেগ। তাই এদেরকে স্বপ্ন দেখতে দিতে হবে বা সেই স্বপ্নের মাঝে ঢুকে যেতে হবে। এদেরকে কিনে নেওয়া খুব সহজ। আপনি স্বপ্ন দিয়ে এদের কিনে নিতে পারবেন। এরা নিজের একাকিত্ব কিংবা অস্তিত্বহীনতা ভুলে থাকতে আপনাকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে, আপনার মাঝেই নিজেকে হারিয়ে ফেলবে। এরা সাধারণত একনিষ্ঠভাবে ভালবাসে এবংতার জন্য পরিবার- সমাজের বাইরেও যেতে যুদ্ধ করে।
এবার ১ম টাইপ মেয়ে বা সব থেকে জটিল টাইপ মেয়ে। এরা হচ্ছে পৃথিবীর সব থেকে জটিল ধাঁদা এবং হার্ড তার্গেট। আপনার যদি জীবনের প্রতি কোন মায়া না থাকে, আপনি যদি হন ব্যর্থ-হতাসাগ্রস্থ এক যুবক, তাহলে জীবনটাকে তামাতামা করার জন্য এদের পিছে যেতে পারেন। এদের সাথে সম্পর্ক হয় সবসময় একত্রফা। এরা এদের ফ্যামিলির বিপক্ষে কখনোই যাবে না। আপনার জন্য যদি এক পা সামনে আসে তাহলে সেটা জাস্ট আপনাকে আরো তার পিছে ঘোরানোর জন্যেই। এদের জীবনে হয়ত সবই আছে শুধু রোম্যান্সের ঘাটতি। এই রোম্যান্স এরা আপনাকে দিয়ে নিবে। এরা যেহেতু নিজেরা ভালবাসার অধিকার রাখে না, তাই এরা চায় কেউ একজন এদেরকে পাগলের মত ভালবাসুক। এরা অন্যের চোখে ভাললাগা দেখতে চায়, অন্যের মুগ্ধতা দেখতে চায়, কিন্তু নিজে সেসব করতে চায় না। এরা হচ্ছে সেসব মানুষ যারা পানি না ছুঁয়েই মাছ ধরতে চায়। আপনি যদি এদের কাউকে এদের মন মত ভালবেসে আগান, জীবনেও এদের পাবেন না। এদের যতই ভালবাসুন এরা কখনোই আপনার হাতে ধরা দেবে না। আবার আপনাকে ছেড়েও দেবে না। আপনাকে কষ্ট দিয়েই এদের সুখ। তাই আপনার উচিত হচ্ছে এদের এই টাইপ ধরতে পারলেই এদের থেকে এক হাজার হাত দূরে থাকা। কারণ আপনি এদের কখনোই পাবেন না, শুধুই কষ্ট আর যন্ত্রণা পাবেন।
কারণটা ভালো করে জেনে রাখুন। এরা হচ্ছে পারফেক্ট শিকারি। শিকারি শুধু শিকারেই আনন্দ পায়। আপনার কাছে যেটা নির্মমতা, এদের কাছে সেটাই আনন্দ। আপনি যদি এদের এই ব্যাপারটা না ধরতে পেরে এদের সহজ শিকার হন তাহলে এদের কখনই পাবেন না এটাই চরম সত্য। বাঘ চিরকাল হরিণকেই শিকার করে, হরিণ কখনো বাঘকে শিকার করে না। তাই এদের ভালবাসলে এদের কাছেও আপনি দুর্বল হরিণ শাবক হয়ে যাবেন। এরপর জাস্ট ঘায়েল হয়ে যাবেন এবং নিজের লাইফ নষ্ট করবেন।
ভাবছেন আপনার বিশাল হৃদয়ের অসীম ভালবাসা দিয়ে এদের বদলে ফেলবেন? একদম উলটা ফল পাবেন। যত বেশি ভালবাসা দিবেন, আপনার ভালোবাসাকে তত সস্তা মনে করবে। শিকারির চোখে দেখলে ত আপনাকে একদম সস্তা ব্রয়লার মুরগী মনে করবে। এত সস্তা জিনিশ শিকারেও আনন্দ নেই। মানুষ টাফ জিনিশ শিকার করতে চায়। মানুষ সেই জিনিশ এর পিছেই ছোটে যা দুষ্প্রাপ্য এবং টাফ। তাই টাফ হোন, দুষ্প্রাপ্য হোন, ব্রয়লার মুরগি হবেন না।

Saturday 7 October 2017

বিলাসী

হল ছেড়ে দিলে এই শহরে একরাত থাকার মত
আমার শুধু আছে আকাশের ছাদটাই
দূর প্রবাসে যাওয়ার স্বপ্ন আমি স্বপ্নেও দেখি না বৃথাই।
এরই মাঝে কতজনে চড়েছে পাহাড়, হেটেছে সৈকতে
আমিও হাটি রাত বিরাতে, জীবিকার জাগ্রত তাগিদে
দিন ফুরালেই রাত আসে, রাত শেষে দিন-
এই নিয়মেই নিজেকে ব্যস্ত রেখেছি রাতদিন অন্তহীন।
সত্যি বলছি তাই, সত্যি বলতে আমার
অহংকার করার মত সত্যি কিছুই নাই।

অহংকার তবু করি কিছুটা, বই পড়েছি যে মোটামোটা
বিদ্যের অহংকার আর কী,  কিছু না আর
তাও যে কত কী দিয়েছি ফাঁকি, কতকী জানার বাকী
তা শুধু আমিই জানি, আর ঈশ্বর।
আর বাকী নিয়োগকর্তারা জানে কিছু যেন
তাই তো চাকরিবাকরি কিছু জোটেনি এখনো।
থাক সেসব কথা বলে লাভ নাই
সত্যি বলছি, অহংকার করার মত আমার
সত্যিই কিছু নাই

অভাব অভিযোগের এই জীবনে বিলাসিতা কেবলই 
ভালবাসা, মন দিয়ে মন ফিরে পাওয়ার মিথ্যে আশা

আমিও কিছু স্বপ্ন পুশি তাই
পোড়ানোর মত আছে কিছু সস্তা আবেগ আমিও পোড়াই,
বুক ভরা অহংকারে ভর করে বলি তোমাকে চাই,
শুধু তোমাকে চাই
নাই, সত্যি! অহংকার করার মত আমার আর কিছু নাই।